বর্তমানে বগুড়া জেলার সামাজিক উন্নয়ন, দারিদ্র্য হ্রাস ও সমাজের অবহেলিত নীপিড়িত জনগোষ্ঠিকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে সহায় সমাজ উন্নয়ন সংস্থা।
দেশের মানুয়ের জন্য এবং বিশেষ করে প্রতিবন্ধী , পথশিশুদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সহ তাদের আর্থিক ভাবে সাবলম্বী করা আমাদের অন্যতম লক্ষ্য। সরকারী নীতির সাথে মিল রেখে ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে বেকার ও নিন্ম আয়ের মানুষদের কম্পিউটার প্রশিক্ষন প্রকল্প চালু করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। ইতি মধ্যে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পে বিভিন্ন রাস্তার দুই ধারে বৃক্ষরোপন করা হয়েছে । বিগত কয়েক বছর থেকে শিক্ষা ভাতা কার্যক্রম চলমান রয়েছে যা ইতিমধ্যে স্থানীয় পর্যায়ে প্রশংসিত হয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ে প্রান্তিক কৃষকদের মান উন্নয়ন ও অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বিভিন্ন উদ্যেগ গ্রহন করা হয়েছে যা আগামী দিনে সহায় সমাজ উন্নয়ন সংস্থার কাক্ষিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের ভিতকে মজবুত করবে। মানুষ মানুষের জন্য সহায় সমাজ উন্নয়ন সংস্থা সকল স্তরের মানুষের জন্য।
সহায় সমন্ধে
লক্ষ্য ও উদ্দশ্যে
১। সমাজের অবহেলিত নিপীড়িত জনগোষ্ঠীকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলা।
২। প্রতিবন্ধীদের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও পরিচর্যার মাধ্যমে পূর্ণবাসন ও অধিকার নিশ্চিত করা।
৩। চিত্ত বিনোদনের জন্য খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা।
৪। পেশা ভিত্তিক কাজের প্রশিক্ষণ প্রদান।
৫। ক্ষুদ্র, প্রারম্ভিক ও মধ্যবিত্ত কৃষি মূলক কর্মকান্ডে সহায়তা করা।
৬। স্বল্প আয়ের লোকদের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা।
৭। দুঃস্থদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবার ব্যবস্থা করা।
৮। স্থানীয় অব্যবহৃত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা।
৯। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা।
১০। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
১১। সামাজিক বনায়ন ও নার্সারী প্রকল্প বাস্তবায়ন করা।
১২। মা ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মসূচি গ্রহণ।
১৩। এতিম ও প্রতিবন্ধীদের কল্যাণ ও পূর্ণবাসনমূলক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন।
১৪। বৃক্ষরোপণ ও মস্য চাষের ব্যবস্থা করা।
১৫। স্যানিটেশন ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা।
১৬। পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি গ্রহণ।
১৭। মাদক বিরোধী কর্মসূচি গ্রহণ।
১৮। ভয়াবহ মরণব্যধি এইডসসহ অন্যান্য যে কোন সংক্রামক রোগগুলিকে প্রতিরোধ ও প্রতিহত করা সম্পর্কে সর্বস্তরের জনগণকে সচেতন করা।
১৯। ৬ (ছয়) বৎসর বয়সী শিশুদের বিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিত করণ।
২০। স্কুল বহির্ভূত শিশুদের জন্য পৃথক বৃত্তিমূলক শিক্ষা কর্মসূচি চালু করুন।
২১। সাধারণ পাঠাগার স্থাপন করা।
২২। আমাদের দেশীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির সঠিক মূল্যায়নের জন্য আলোচনা সভার আয়োজন করা ও ম্যাগাজিন প্রকাশ করা।
২৩। বন্যা দুর্গত, ঘূর্ণিঝড় প্রভূতি প্রাকৃতিক দুর্যোগ কবলিত মানুষদের সাহায্য করা।
২৪। সকল শ্রেণীর জনগণের মানসিক উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন প্রকার সেবামূলক প্রকল্প গড়ে তোলা
২৫। সকল মানুষের জীবনের মানোন্নয়নের জন্য কর্মসূচি গ্রহণ করা।
২৬। আর্সেনিক প্রতিরোধ সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি কল্পে কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন।
২৭। দেশের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারের নীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন।
২৮। এসিডদগ্ধ যৌতুক নারীশিশু পাচার ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি ।
২৯। কৃষকদের মাঝে নেতৃত্ব তৈরি এবং কৃষকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করন।
২। প্রতিবন্ধীদের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও পরিচর্যার মাধ্যমে পূর্ণবাসন ও অধিকার নিশ্চিত করা।
৩। চিত্ত বিনোদনের জন্য খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা।
৪। পেশা ভিত্তিক কাজের প্রশিক্ষণ প্রদান।
৫। ক্ষুদ্র, প্রারম্ভিক ও মধ্যবিত্ত কৃষি মূলক কর্মকান্ডে সহায়তা করা।
৬। স্বল্প আয়ের লোকদের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা।
৭। দুঃস্থদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবার ব্যবস্থা করা।
৮। স্থানীয় অব্যবহৃত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা।
৯। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা।
১০। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
১১। সামাজিক বনায়ন ও নার্সারী প্রকল্প বাস্তবায়ন করা।
১২। মা ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মসূচি গ্রহণ।
১৩। এতিম ও প্রতিবন্ধীদের কল্যাণ ও পূর্ণবাসনমূলক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন।
১৪। বৃক্ষরোপণ ও মস্য চাষের ব্যবস্থা করা।
১৫। স্যানিটেশন ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা।
১৬। পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি গ্রহণ।
১৭। মাদক বিরোধী কর্মসূচি গ্রহণ।
১৮। ভয়াবহ মরণব্যধি এইডসসহ অন্যান্য যে কোন সংক্রামক রোগগুলিকে প্রতিরোধ ও প্রতিহত করা সম্পর্কে সর্বস্তরের জনগণকে সচেতন করা।
১৯। ৬ (ছয়) বৎসর বয়সী শিশুদের বিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিত করণ।
২০। স্কুল বহির্ভূত শিশুদের জন্য পৃথক বৃত্তিমূলক শিক্ষা কর্মসূচি চালু করুন।
২১। সাধারণ পাঠাগার স্থাপন করা।
২২। আমাদের দেশীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির সঠিক মূল্যায়নের জন্য আলোচনা সভার আয়োজন করা ও ম্যাগাজিন প্রকাশ করা।
২৩। বন্যা দুর্গত, ঘূর্ণিঝড় প্রভূতি প্রাকৃতিক দুর্যোগ কবলিত মানুষদের সাহায্য করা।
২৪। সকল শ্রেণীর জনগণের মানসিক উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন প্রকার সেবামূলক প্রকল্প গড়ে তোলা
২৫। সকল মানুষের জীবনের মানোন্নয়নের জন্য কর্মসূচি গ্রহণ করা।
২৬। আর্সেনিক প্রতিরোধ সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি কল্পে কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন।
২৭। দেশের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারের নীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন।
২৮। এসিডদগ্ধ যৌতুক নারীশিশু পাচার ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি ।
২৯। কৃষকদের মাঝে নেতৃত্ব তৈরি এবং কৃষকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করন।
